অবকাঠামো আলমবিদিতর হাই স্কুলে পাঠশালার কাঠামো সংক্রান্ত কিছু সমগ্র উপায় একটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারেন:
1. জাতীয় শিক্ষাগত কাঠামোঃ একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাঠামোটি জাতীয় শিক্ষা নীতিমালার সাথে মিশে থাকতে পারে। এই নীতিমালায় অভিভাবক এবং শিক্ষকদের জন্য পরিবেশিত নিয়মাবলী এবং নীতিমালার নিয়মাবলীর উপর ভিত্তি করে পাঠশালার কাঠামো সাজানো হয়।
2. প্রতিষ্ঠানিক নীতি এবং নিয়ম বলতে বলা হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আচরণ, কার্যক্রম এবং নীতিমালা এবং দিক দিকে নিজস্বতা প্রদানের জন্য প্রয়জনীয় নিয়মাবলী। প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি ব্যক্তিগত দপ্তর এবং অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিষ্ঠানিক নীতি পরিচালনা করা উচিত।
3. শিক্ষার্থীর নিয়ম ও নীতিমালা: শিক্ষার্থীদেরও নিজস্ব নীতি এবং নীতিমালা উপর ভিত্তি করে কাঠামো তৈরি করা যায়। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য কী আদেশ থাকবে, উপস্থিতির ক্রম এবং অনুপস্থিতির জন্য কী জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে ইত্যাদি সংক্রান্ত বিষয়ে দিক দিকে নির্দেশ করে।
4. শিক্ষক পরামর্শ সার্ভিসঃ পাঠশালা কমিউনিটিতে শিক্ষকদের জন্য পরামর্শ সার্ভিস অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে প্রাসঙ্গিক পরামর্শ প্রদান করা হতে পারে। এটি শিক্ষকদের কার্যক্রম উন্নত করার পাশাপাশি তাদের ব্যক্তিগত উন্নয়নের জন্য আশেপাশের দপ্তর এবং আচরণ ও অনুষ্ঠানের জন্য সুপারিশও করবে।
5. ব্যবহারিক পরিচালনা: পাঠশালায় একটি ব্যবহারিক পরিচালনা সিস্টেম অনুসরণ করলে যা শিক্ষকদের জন্য সহজ হয় এবং প্রতিটি দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে সমগ্র ও স্থির রাখতে সহায়তা করে তাদের সঙ্গে একত্র করে।
উপরে উল্লিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করে অবকাঠামো আলমবিদিতর হাই স্কুলেও কাঠামো তৈরি করা সম্ভব। এটি শিক্ষা প্রদানে, কর্মক্ষেত্রে এবং পদার্থগত সংগঠনে অবাধ্য মাধ্যম হিসাবে ব্যাবহার করা হতে পারে।